1. nokhatronews24@gmail.com : ajkarsatkhiradarpan darpan : ajkarsatkhiradarpan darpan
  2. install@wpdevelop.org : sk ferdous :
গ্রীষ্মকালেও কিছু অতিথি পাখি আসে আমাদের দেশে তার মধ্যে ‘বনসুন্দরী’ - আজকের সাতক্ষীরা দর্পণ
মঙ্গলবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১:৪০ পূর্বাহ্ন
১৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ খবর :
📰মহান বিজয়ের মাস শুরু📰ভালুকা চাঁদপুর পূর্ব পাড়া আহলে হাদিস জামে মসজিদের বিষয় নিয়ে আমার জবানবন্দি📰বেগম জিয়ার সুস্থতা ও দীর্ঘায়ু কামনায় কালিগঞ্জে প্রার্থনা📰কালিগঞ্জে দিনদুপুরে গৃহবধূ ও যুবক গুলিবিদ্ধ📰দেবহাটায় দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগ মুক্তি কামনায় দোয়া অনুষ্ঠান📰ফিজিশিয়ান স্যাম্পল বিক্রয়ের অভিযোগে ফার্মেসীকে জরিমানা📰সাতক্ষীরায় তারুণ্য নির্ভর নতুন বাংলাদেশ গঠনে এসো দেশ বদলাই’ শীর্ষক আলোচনা📰সাতক্ষীরা আদালতে নতুন ১৩ জন আইন কর্মকর্তা নিয়োগ📰সাতক্ষীরায় নতুন এসপি মোঃ আরেফিন জুয়েল’র যোগদান📰বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় সাতক্ষীরায় দোয়া অনুষ্ঠান

গ্রীষ্মকালেও কিছু অতিথি পাখি আসে আমাদের দেশে তার মধ্যে ‘বনসুন্দরী’

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : রবিবার, ৭ মে, ২০২৩
  • ৫৬ সংবাদটি পড়া হয়েছে

তুহিন হোসেন: আমরা সাধারণত জানি শীতকালেই অতিথি পাখি আমাদের দেশে আসে। আসলে বিষয়টি তা নয়। গ্রীষ্মকালেও অতিথি হয়ে কিছু কিছু পাখি আমাদের দেশে আসে। তেমনি একটি পরিযায়ী পাখির নাম বনসুন্দরী। আবাসস্থল দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশে হলেও এই পাখিটি আমাদের অতিথি। পাখিটির অবস্থানে বনের সৌন্দর্য বাড়িয়ে দেয় বলে একে বনসুন্দরী বলে ডাকা হয়।
প্রকৃতি-পরিবেশে নেতিবাচক প্রভাব পড়ায় এই পাখিটি বাংলাদেশে খুব কম দেখা যায়। জানা গেছে, পাখিটির দেহে ৯টি রং রয়েছে। তাই অনেকে এই পাখিকে নওরঙ্গা পাখিও বলে থাকেন। গ্রীষ্মকালে অন্য দেশ থেকেই এই পাখিটি আমাদের দেশে আসে প্রজননের জন্য। এপ্রিল থেকে আগস্ট পর্যন্ত আমাদের দেশে থাকে। বাচ্চা জন্ম দেয়ার পরে বাচ্চাকে নিয়ে চলে যায় নিজ দেশে। এই পাখির প্রিয় খাদ্য হচ্ছে পাতার নিচে থাকা পোকা-মাকড়। লম্বায় বন সুন্দরী ২০ থেকে ২১ সেন্টিমিটার। লেজ একেবারেই খাটো। প্রথম দেখাতে মনে হবে ওদের লেজ নেই। তবে খুব ভালো করে তাকালে লেজটা ধরা পড়বে।
ওদের পালকে রয়েছে লাল, সাদা, কাল, হলু, নীল, সবুজ ও বাদামি রঙের সংমিশ্রণ। মাথার ওপর হলদে পট্টির মতো। গলার নিচটা সাদা। চোখের দুপাশটা মোটা দাগের কাজল কালির টান দেয়া দাগটি একেবারে ঘাড়ে এসে ঠেকেছে। চোখের উপর রয়েছে সরু সাদা টানা দাগ। পিঠ ও কাধ সবুজ। ঠোঁট কালো। ডানার শুরুটা নীল, নিচের অংশটা বাদামি। বুকের তলার নিচটা লালচে-বাদামি। লেজের পালক টুকটুকে লাল। পা ফিকে বেগুনি। পাখিটির দিকে তাকালে মনে হবে প্রকৃতি সব সৌন্দর্য ঢেলে দিয়েছে পাখিটির দেহে। এদের পায়ে খুব শক্তি। মাটিতে যখন লাফিয়ে লাফিয়ে চলে তখন এর সৌন্দর্য দেখা যায়। তবে এরা প্রকৃতির কবিদের মত একা থাকতে পছন্দ করে। প্রজননের জন্য যখন জোড়া বাধেন তখন বাসা এবং বংশ বৃদ্ধির কাজে ব্যস্ত থাকেন। বাচ্চা একটু বড় হলে আবার উড়াল দিয়ে চলে যায়।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :

সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতি:

এম এ কাশেম ( এম এ- ক্রিমিনোলজি).....01748159372

alternatetext

সম্পাদক ও প্রকাশক:

মো: তুহিন হোসেন (বি.এ অনার্স,এম.এ)...01729416527

সম্পাদক ও প্রকাশক:

সিনিয়র নির্বাহী সম্পাদক :

© All rights reserved © 2020-2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd