সদর প্রতিনিধি: সারাদেশে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কোমলমতি শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি প্রদান করছে সরকার। কিন্তু উপবৃত্তির টাকা তুলতে পদে পদে হয়রানির শিকার হচ্ছেন অভিভাবকরা। অভিভাবকরা জানান, তাদের পিন কোড সঠিক থাকার পরেও এই ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। অর্থ আদান-প্রদানের প্রতিষ্ঠান নগদের মাধ্যমে পঞ্চমবারের মতো এবারে উপবৃত্তি দেয়া শুরু হয়েছে। এর আগে রূপালী ব্যাংকের শিওর ক্যাশের মাধ্যমে প্রদান করা হতো। কিন্তু অপারেটর পরিবর্তন করার সঙ্গে সঙ্গে নগদ এ্যাকাউন্টের পিনকোডও পরিবর্তন করতে হচ্ছে। এই পিনকোড পরিবর্তন করার জন্য সাতক্ষীরা সদর উপজেলায় প্রায় লক্ষাধিক অভিভাবককে সাতক্ষীরা জেলা শহরের পোস্ট অফিসে এসে পিনকোড পরিবর্তন করতে হচ্ছে। এতে জেলার প্রত্যন্ত এলাকা থেকে অভিভাবকদের যাতায়াত ভাড়াসহ অনেক খরচ হয়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে, নগদের মাত্র একজন কর্মচারী এই পিনকোড পরিবর্তনের কাজে নিয়োজিত আছেন। একজন কর্মচারী দিয়ে পিনকোড পরিবর্তনে সময় লেগে যাচ্ছে অনেক বেশি। ফলে কেউ পিনকোড পরিবর্তন করতে পারলেও অনেক অভিভাবককে পিনকোড পরিবর্তন না করেই বাড়ি ফিরে যেতে হচ্ছে। ড্রেস, কোট, ব্যাগ কেনার জন্য সরকার এক হাজার টাকা করে অনুদান দিচ্ছে। এ বিষয় সাতক্ষীরা নগদের টেরিটরি ম্যানেজারের সাথে কথা বললে তিনি জানান এ বিষয় নগদের ঢাকা হেড অফিসে কথা বলতে এ বিষয়ে ঢাকা হেড অফিসের জাহিদুল ইসলাম সজলকে বার বার ফোন দিয়ে তাকে পাওয়া যায়নি।
Leave a Reply