1. nokhatronews24@gmail.com : ajkarsatkhiradarpan darpan : ajkarsatkhiradarpan darpan
  2. install@wpdevelop.org : sk ferdous :
পাইকগাছায় লতা গাছে ছফেদার মত আম ধরেছে - আজকের সাতক্ষীরা দর্পণ
সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১:০১ অপরাহ্ন
১৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ খবর :
📰কালিগঞ্জে দিনদুপুরে গৃহবধূ ও যুবক গুলিবিদ্ধ📰দেবহাটায় দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগ মুক্তি কামনায় দোয়া অনুষ্ঠান📰ফিজিশিয়ান স্যাম্পল বিক্রয়ের অভিযোগে ফার্মেসীকে জরিমানা📰সাতক্ষীরা তথ্য অফিসের উদ্যোগে তারুণ্য নির্ভর নতুন বাংলাদেশ গঠনে এসো দেশ বদলাই, পৃথিবী বদলাই শীর্ষক আলোচনা📰সাতক্ষীরা আদালতে নতুন ১৩ জন আইন কর্মকর্তা নিয়োগ📰সাতক্ষীরায় নতুন এসপি মোঃ আরেফিন জুয়েল’র যোগদান📰বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় সাতক্ষীরায় দোয়া অনুষ্ঠান📰সাতক্ষীরা সদরের খানপুরে পূর্ব শত্রুতার জেল ধরে সাঈদের বাড়িতে আগুন📰সাতক্ষীরায় সড়ক দুর্ঘটনায় প্রভাষক গোলাম আজম নিহত📰ধানের শীষ বিজয়ে ঐক্যবদ্ধ সাতক্ষীরা জেলা বিএনপি, ধানের শীষের বিজয়ে অপার সম্ভাবনা

পাইকগাছায় লতা গাছে ছফেদার মত আম ধরেছে

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : বুধবার, ২৪ মে, ২০২৩
  • ৫৪ সংবাদটি পড়া হয়েছে

কাজী সোহাগ পাইকগাছা: পাইকগাছায় লতা আম বাদামি ধুসর বর্ণের হয়ে গেছে। লতা আম গাছের সব আম বাদামি ধুসর বর্ণের সফেদার মতন। দেখলে মনে হয় আম গাছে সফেদা ধরেছে। আমের রং ধুসর হওয়ায় আম বিক্রি হচ্ছে না। বাজারে লতা আমের ক্রেতা নেই। গদাইপুরের বোম্বাই লতা আম অর্থকরী ফসল হিসেবে জনপ্রিয়। তবে এবছর লতা আমে ধুসর বর্ণের হওয়ায় আমের কোন ক্রেতা নেই। লতা আমের আর চাহিদা নেই বাজারে ও বিক্রি হচ্ছে না। লতা আমের বাগান মালিক ও ব্যবসায়ীরা আম নিয়ে বিপাকে পড়েছে। গাছ থেকে আম পাড়ার খরচ উঠছে না। এর ফলে গাছে আম নষ্ট হচ্ছে। লতা আমের বাগান মালিক গদাইপুরের মোবারক ঢালী বলেন, গাছে সার ঔষধ প্রয়োগ করার পরও লতা আমে ধুসর রঙের হয়েছে। কেউ লতা আম কিনছে না। আম বিক্রি না হওয়ায় অনেক টাকার ক্ষতি হয়েছে। আম বাদামি ধুসর বর্ণের হওয়া এটা আমের দাদ রোগ বা স্ক্যাব রোগ। আমের স্ক্যাব রোগ হলে কচি আমের গুটি আক্রান্ত হয় ঝড়ে যায়। আক্রান্ত আমের খোসা বাদামি ধুসর বর্ণের হয়ে যায়, খোসা খসখসে ও কিছুটা ফাটাফাটা মনে হয় ছোট অবস্থায় আক্রান্ত হলে আম ঝরে পড়ে, বড় আমে আক্রমণ থাকলে পুরা আম ধুসর বর্ণে ঢেকে যায়। আমের রং ধুসর হওয়ায় বাজার দর কমে যায়।
পাইকগাছা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ মোঃ জাহাঙ্গীর আলম দৈনিক আজকের সাতক্ষীরাকে বলেন, বোম্বাই লতার বাদামি ধুসর বর্ণের হওয়া এটা আমের দাদ রোগ বা স্ক্যাব রোগ। আম গুটি অবস্থায় থাকতে কার্বেন্ডাজিম বা ম্যানকোজেব ২ গ্রাম/ লি. হারে পানিতে মিশিয়ে ১৫ দিন পরপর ৩-৪ বার স্প্রে করলে আমের ধুসর রং থাকবে না আর ফলও ভালো পাওয়া যায়। ফল সংগ্রহ শেষ হলে গাছের মরা ডালপালা, ফলের বোটা, রোগ বা পোকা আক্রান্ত ডাল পালা ও অতিঘন ডাল পালা ছাটাই করে পরিস্কার করে রাখতে হবে।পরিস্কার করার পর একাট ছত্রাক নাশক ও একটি কীটনাশক দ্বারা পুরো গাছ ভালভাবে স্প্রে করতে হবে।
আম বাংলাদেশের সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় এবং উপাদেয় ফল। তাই আমকে ফলের রাজা বলা হয়। বাংলাদেশের প্রায় সব জেলাতেই আম জন্মে। তবে উৎকৃষ্টমানের আম প্রধানত উত্তর পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলোতে যেমন-চাঁপাইনবাবগঞ্জ, রাজশাহী, নাটোর, ঠাকুরগাঁও, দিনাজপুর, রংপুর, কুষ্টিয়া, মেহেরপুর, চুয়াডাঙ্গা, খুলনা, সাতক্ষীরা ও যশোর জেলাতে ভালো জন্মে। তবে পাইকগাছার গদাইপুর এলাকায় লতা আমের ব্যাপক পরিচিতি ছিলো। লতা আম এ অঞ্চলে একটি অর্থকরী ফসল হিসেবে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল। তবে লতা আমের মান নষ্ট হওয়ায় এর চাহিদা ও বিক্রি হচ্ছে না।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :

সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতি:

এম এ কাশেম ( এম এ- ক্রিমিনোলজি).....01748159372

alternatetext

সম্পাদক ও প্রকাশক:

মো: তুহিন হোসেন (বি.এ অনার্স,এম.এ)...01729416527

সম্পাদক ও প্রকাশক:

সিনিয়র নির্বাহী সম্পাদক :

© All rights reserved © 2020-2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd