1. nokhatronews24@gmail.com : ajkarsatkhiradarpan darpan : ajkarsatkhiradarpan darpan
  2. install@wpdevelop.org : sk ferdous :
তালা শাহপুর ৪০০ বছরের পুরাতন মসজিদ অযত্বুে অবহেলায় ধব্বংশের পথে- সংষ্কারের অনুরোধ এলাকা বাসির - আজকের সাতক্ষীরা দর্পণ
সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২:২১ অপরাহ্ন
১৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ খবর :
📰সাতক্ষীরায় নতুন এসপি মোঃ আরেফিন জুয়েল’র যোগদান📰বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় সাতক্ষীরায় দোয়া অনুষ্ঠান📰সাতক্ষীরা সদরের খানপুরে পূর্ব শত্রুতার জেল ধরে সাঈদের বাড়িতে আগুন📰সাতক্ষীরায় সড়ক দুর্ঘটনায় প্রভাষক গোলাম আজম নিহত📰ধানের শীষ বিজয়ে ঐক্যবদ্ধ সাতক্ষীরা জেলা বিএনপি, ধানের শীষের বিজয়ে অপার সম্ভাবনা📰ভয় দেখিয়ে নয়, উদারতা দিয়ে মানুষের মন জয় করতে বলেছেন তারেক রহমান: জুয়েল📰কুলিয়ায় নীতি নির্ধারকদের সঙ্গে-নেতৃত্বাধীন অ্যাডভোকেসি সভা📰সাতক্ষীরা-২ আসনে আব্দুল আলিমের মনোনয়নের দাবীতে সড়ক অবরোধ করে মশাল মিছিল📰কালিগঞ্জে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু📰সমাজসেবা অফিসার শেখ সহিদুর রহমান নিজের অপকর্ম ঢাকতে, বিভিন্ন ব‍্যাক্তিদের দিয়ে মিথ্যা অভিযোগ

তালা শাহপুর ৪০০ বছরের পুরাতন মসজিদ অযত্বুে অবহেলায় ধব্বংশের পথে- সংষ্কারের অনুরোধ এলাকা বাসির

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : সোমবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২২
  • ১০২ সংবাদটি পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিনিধি: সাতক্ষীরা ও খুলনা জেলার সীমান্তবর্তী তালা উপজেলার খেশরা ইউনিয়নের শাহাজাতপুর গ্রামে অবস্থিত ৩০০ থেকে ৪০০ বছরের পুরোনো একটি মসজিদ সংস্কারের অভাবে প্রায় বিলুপ্তির পথে। মসজিদটিকে ঘিরে লোকমুখে চালু রয়েছে বিভিন্ন কথা। তবে বর্তমান প্রজন্ম বা এর আগের কয়েক প্রজন্মের কেউ মসজিদটিতে কোনও মানুষের নামাজ পড়ার কোনও দৃশ্য দেখেনি।স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গ্রামটি এক সময় জঙ্গল ছিল। কোনও জনবসতি ছিল না এখানে। পরবর্তীতে হাপুশাহ্ ও টাপুশাহ্ নামের দুইজন বুজুর্গের আগমন ঘটে এই উপকূলে।স্থানীয় প্রবীণদের ধারণা মতে, দুই বুজুর্গের আগমনের পর এই জঙ্গলে একটি মসজিদ তৈরি হয়। সেখানে তারা আল্লাহ তায়ালার ইবাদত করতেন। ধীরে ধীরে এই অঞ্চলে লোকজনের যাতায়াত শুরু হয় এবং বুজুর্গদের নেতৃত্বে জনবসতি গড়ে ওঠে। পরবর্তীতে তাদের নামের ‘শাহ্’ অংশ অনুসারে জনপদের নাম রাখা হয় শাহজাদপুর।৩০০ থেকে ৪০০ বছরের পুরোনো মসজিদের স্তম্ভটি চুন-সুরকি ও ছোট ছোট ইটে তৈরি। এতে একটি গম্বুজ, চারটি স্তম্ভ, একটি দরজা ও দুটি জানালা রয়েছে।স্থানীয় মুজিবুর রহমান মোড়ল জানান, বংশ পরম্পরায় মুখোগল্পে শুনে এসেছি, এখানে এক সময় নামাজ হতো, তবে আমার পূর্ব পুরুষদের কেউ এখানে কাউকে নিজ চোখে নামাজ পড়তে দেখেনি।স্থানীয় প্রবীণদের ধারণা মতে, দুই বুজুর্গের আগমনের পর এই জঙ্গলে একটি মসজিদ তৈরি হয়। সেখানে তারা আল্লাহ তায়ালার ইবাদত করতেন। ধীরে ধীরে এই অঞ্চলে লোকজনের যাতায়াত শুরু হয় এবং বুজুর্গদের নেতৃত্বে জনবসতি গড়ে ওঠে। পরবর্তীতে তাদের নামের ‘শাহ্’ অংশ অনুসারে জনপদের নাম রাখা হয় শাহজাদপুর।বজলুর রহমান মোড়ল নামের আরেকজন জানান, দাদাদের মুখে গল্প শুনেছি কোনও এক সময়ে এখানে খুব জাঁকজমকপূর্ণভাবে নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নাতি ইমাম হাসান ও ইমাম হোসাইনকে ঘিরে বিভিন্ন অনুষ্ঠান পালিত হতো।স্থানীয় বাহুদ্দীন মোড়ল জানান, দাদাদের মুখে গল্প শুনেছি, সামগ্রিকভাবে এই অঞ্চলটি একটি দ্বীপ ছিল। তৎকালীন সময়ে দুইজন বুজুর্গ এখানে এসে বসবাস শুরু করেন। তাদের নামে গ্রামের নাম হয় শাহজাদপুর। আমার বাবা, দাদারাও বাবা-চাচাদের কাছ থেকে একি গল্প শুনে এসেছেন। তবে কেউ কখনও এখানে কাউকে নামাজ পড়তে দেখেননি।তিনি জানান, সংস্কারের অভাবে মসজিদটি ধীরে ধীরে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। যথাযথ পরিচর্যা করলে পরবর্তী প্রজন্মের কাছেও গল্পটি জমা হয়ে থাকবে।প্রতœতত্ত্ব অধিদপ্তরের খুলনা বিভাগীয় প্রধান আফরোজা খান মিতা জানান, স্থানটির নাম শুনেছি, তবে এখনো পরিদর্শন করা হয়নি। নামটি তালিকায় রেখেছি, এমন স্থান বাংলাদেশে অনেক রয়েছে, আমরা চাইলেও একযোগে কাজ করতে পারিনা, আস্তে আস্তে কাজ করা হবে।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :

সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতি:

এম এ কাশেম ( এম এ- ক্রিমিনোলজি).....01748159372

alternatetext

সম্পাদক ও প্রকাশক:

মো: তুহিন হোসেন (বি.এ অনার্স,এম.এ)...01729416527

সম্পাদক ও প্রকাশক:

সিনিয়র নির্বাহী সম্পাদক :

© All rights reserved © 2020-2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd