জিয়াউর রহমান: ফিংড়ী ইউনিয়নের কৈখালী ও বোড়ামারা বিলের পানি নিষ্কাশনের প্রধান অন্তরায় হচ্ছে খালের অবৈধ ভাবে দেয়া নেটপাটা। সরেজমিনে জানা যায়- ফিংড়ী ইউনিয়নের চারটি বিলের পানি নিষ্কাশনের একমাত্র মাধ্যম হলো খাল। যাহা কৈখালী বিলের শেষপ্রান্ত মরিচ্চাপ নদীর সাথে সংযুক্ত। অপরদিকে চেলারডাঙ্গা, ঘোষখালি বিলের পানি বোড়ামারা বিলের খাল দিয়ে বিলের শেষপ্রান্ত আমোদখালী দিয়ে বেতনা নদীর সাথে সংযুক্ত হয়েছে। পানি নিষ্কাশনের সেই খালে বিশ গজ অন্তর অন্তর বসানো হয়েছে অবৈধ নেটপাটা। যাহা মাছ ধরার জন্য সম্পূর্ণ অবৈধভাবে ও প্রভাব খাটিয়ে বসানো হয়েছে। অনতিবিলম্বে এই নেটপাটা ও গাছের ডালপালা দিয়ে কোমর না সরানো হলে খালের পানি নিষ্কাশন আদৌ সম্ভব নয়।
এব্যাপারে ফিংড়ী ইউনিয়নের ভুমি সহকারী কর্মকর্তা যতীন্দ্র নাথ সরকার এর নিকট জানতে চাইলে এ প্রতিবেদক কে তিনি জানান-বার বার ইউনিয়নে মাইকিং করেও মানুষ নেটপাটা ও কোমর খাল থেকে উঠিয়ে না নেওয়ায় আমি সহ আমার অফিস স্টাফদের নিয়ে অনেক নেটপাটা কর্তন করেছি কিন্তু এখনো অনেক রয়েছে সেকারনে খালের পানি নিষ্কাশনে বাধাগ্রস্হ হচ্ছে। তিনি আবারো ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দেন। বালিথা শিমুলবাড়ীয়া ফিংড়ী মির্জাপুর গাভা ব্যাংদহা জোড়দিয়া গোবরদাড়ী সহ কয়েকগ্রামের কৃষক ও সচেতন জনসাধারণ দ্রুত খালের পানি নিষ্কাশনের জোর দাবী জানিয়েছেন।
Leave a Reply