1. nokhatronews24@gmail.com : ajkarsatkhiradarpan darpan : ajkarsatkhiradarpan darpan
  2. install@wpdevelop.org : sk ferdous :
তালায় মালচিং পদ্ধতিতে গ্রীষ্মকালীন তরমুজ চাষে চাষীদের মুখে হাসি - আজকের সাতক্ষীরা দর্পণ
শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৩:৪১ পূর্বাহ্ন
৫ই আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ খবর :
📰কুলিয়া ইউনিয়ন মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে স্কুল বেইজ ক্যাম্পেইন📰ঢাকা পোস্টের সাতক্ষীরা প্রতিনিধির নিয়োগ পেলেন ইব্রাহিম খলিল📰সাতক্ষীরা সদর উপজেলা বৈকারী ইউনিয়ানে ছয়ঘরিয়ায় সিরাত মাহফিল অনুষ্ঠিত📰কুলিয়া এলাহি বক্স দাখিল মাদ্রাসায় স্কুল বেইজ ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত📰পাইকগাছায় বিএনপি নেতার স্ত্রীর মৃত্যু জানাজা শেষে দাফন সম্পন্ন📰আয়নাঘর পরিদর্শনের ক্ষমতা পেল গুমের তদন্ত কমিশন📰অন্তর্র্বতী সরকারকে ব্যর্থ হতে দেওয়া যাবে না: তারেক রহমান📰দেবহাটার সখিপুরে ক্রীড়া সামগ্রী ও ছাগল বিতরণ📰বিএনপি মহাসচিবের সাথে সাবেক এমপি হাবিবের সৌজন্য স্বাক্ষাত📰মহানবীর (সা.) পুরো জীবনটাই আমাদের জন্য আদর্শ: ধর্ম উপদেষ্টা

তালায় মালচিং পদ্ধতিতে গ্রীষ্মকালীন তরমুজ চাষে চাষীদের মুখে হাসি

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : শনিবার, ১৯ আগস্ট, ২০২৩
  • ৩৯ সংবাদটি পড়া হয়েছে

স্টাফ রিাপার্টার: সাতক্ষীরার তালায় প্রথমবারের মতো মালচিং পদ্ধতিতে মাচায় চাষকৃত গ্রীষ্মকালীন হলুদ, কালো ও সবুজ তরমুজ চাষে সফলতা পাওয়া গেছে। আশানুরূপ ফলনে হাসি ফুটেছে কৃষকের মুখে। একই সঙ্গে বেশ লাভেরও আশা করছেন চাষীরা। উপজেলার তেঁতুলিয়া ও ভায়ড়া গ্রামে গিয়ে দেখা গেছে, কৃষকের ক্ষেতে মাচায় ঝুলছে শত শত তরমুজ। টুঙ্কিনারী, বুলেট কিং ও কানিয়া (বাংলালিঙ্ক) জাতের এসব তরমুজের কোনোটি বাজারজাতের সময় হয়েছে, কোনোটি এখনো জালি। খেতেও সুস্বাদু। তরমুজ চাষে সবমিলিয়ে ৩৫ থেকে ৪০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। ইতোমধ্যে পাইকাররা এসে দরদাম করে গেছে। তারা ৩৫-৪০ টাকা কেজি দিতে চায়। এ হিসেবে বিঘা প্রতি অন্তত দেড় থেকে দুই লাখ টাকার তরমুজ বিক্রি করতে পারবে বলে জানিয়েছেন চাষীরা। এতে অন্যান্য ফসলের তুলনায় আমার কমপক্ষে ছয়গুণ লাভ হবে। তরমুজ চাষী ইকবাল হোসেন দৈনিক আজকের সাতক্ষীরা দর্পণকে বলেন, আমি প্রথমবারের মতো এক বিঘা পাঁচ শতক জমিতে গ্রীষ্মকালীন তরমুজ চাষ করেছি। এজন্য মে মাসের শেষ সপ্তাহে বীজ রোপন করি। ইতোমধ্যে আমার ক্ষেত তরমুজে ভরে গেছে। তরমুজ বিক্রি শুরু করেছি।
তাকে তরমুজ চাষে উদ্বুদ্ধ করেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, স্থানীয় একটি এনজিও তাকে প্রশিক্ষণের পাশাপাশি উচ্চমূল্যের ফসল হিসেবে তরমুজ চাষের জন্য বীজ, মালচিং পেপার, জৈব সার, ফেরোমন ফাঁদ এমনকি চাষাবাদের জন্য নগদ টাকাও দিয়েছে। আমরা প্রথমে একটু সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগলেও এখন দেখছি আসলেই গ্রীষ্মকালীন তরমুজ চাষ অত্যন্ত লাভজনক। শুধু ইকবাল হোসেন নয়, তেতুলিয়া গ্রামের শিপন বিশ্বাস, সাইফুল বিশ্বাস, শরিফুল বিশ্বাস, ভায়ড়া গ্রামে কৃষক রফিকুল ইসলাম,মুক্তার মহালদার, লিয়াকত মহালদারসহ আরও অনেকই চাষ করেছেন গ্রীষ্মকালীন তরমুজ চাষ।
তালা তেঁতুলিয়া গ্রামে তরমুজ চাষী রফিকুল ইসলাম দৈনিক আজকের সাতক্ষীরা দর্পণকে বলেন, সাধারণত ধান ও পাট উঠতে চার মাসের অধিক সময় লাগে। সেখানে তরমুজ ওঠে ৫৫ থেকে ৬০ দিনে। তরমুজে লাভও ধান বা পাটের চেয়ে কমপক্ষে ছয় থেকে সাত গুণ। আমরা এর পরপরই এই মাচাতেই শসা লাগাবো। তা-ও দুইমাসের মধ্যে বিক্রয়যোগ্য হয়ে যাবে। অর্থাৎ একবার ধান বা পাট উঠতে যে সময় লাগে, তাতে একবার তরমুজ একবার শসা চাষ করা যায়। তরমুজ ও শসা মিলে লাভ ছাড়িয়ে যাবে কল্পনাতীত।
উপজেলার অতিরিক্ত কৃষি কর্মকর্তা শুভ্রাংশু শেখর দাশ বলেন, তালার ভায়ড়া ও তেঁতুলিয়া গ্রামে গ্রীষ্মকালীন তরমুজ চাষে সাফল্য পাওয়া গেছে। স্থানীয় কৃষকদের উচ্চমূল্যের ফসল হিসেবে গ্রীষ্মকালীন তরমুজ চাষে উদ্বুদ্ধ করা হয়। প্রথমবারেই তারা উল্লেখযোগ্য সফলতা পেয়েছে। আশা করি মালচিং পদ্ধতিতে মাচায় গ্রীষ্মকালীন তরমুজ চাষের প্রযুক্তি এই এলাকায় আরও সম্প্রসারিত হবে। সরকারের কৃষি বিভাগও প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিয়েছে। গ্রীষ্মকালীন তরমুজ চাষের এই প্রযুক্তি আগামীতে আরও সম্প্রসারিত হবে বলে আশা করছি।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :

সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতি:

এম এ কাশেম ( এম এ- ক্রিমিনোলজি).....01748159372

alternatetext

সম্পাদক ও প্রকাশক:

মো: তুহিন হোসেন (বি.এ অনার্স,এম.এ)...01729416527

alternatetext

বার্তা সম্পাদক: দৈনিক আজকের সাতক্ষীরা

সিনিয়র নির্বাহী সম্পাদক :

মো: মিজানুর রহমান ... 01714904807

© All rights reserved © 2020-2023
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd