1. nokhatronews24@gmail.com : ajkarsatkhiradarpan darpan : ajkarsatkhiradarpan darpan
  2. install@wpdevelop.org : sk ferdous :
তালার যে মসজিদে নামাজ পড়তে দেখেনি কেউ: সংস্কারের দাবি - আজকের সাতক্ষীরা দর্পণ
সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০২:৩৩ অপরাহ্ন
১৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ খবর :
📰সাতক্ষীরায় নতুন এসপি মোঃ আরেফিন জুয়েল’র যোগদান📰বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় সাতক্ষীরায় দোয়া অনুষ্ঠান📰সাতক্ষীরা সদরের খানপুরে পূর্ব শত্রুতার জেল ধরে সাঈদের বাড়িতে আগুন📰সাতক্ষীরায় সড়ক দুর্ঘটনায় প্রভাষক গোলাম আজম নিহত📰ধানের শীষ বিজয়ে ঐক্যবদ্ধ সাতক্ষীরা জেলা বিএনপি, ধানের শীষের বিজয়ে অপার সম্ভাবনা📰ভয় দেখিয়ে নয়, উদারতা দিয়ে মানুষের মন জয় করতে বলেছেন তারেক রহমান: জুয়েল📰কুলিয়ায় নীতি নির্ধারকদের সঙ্গে-নেতৃত্বাধীন অ্যাডভোকেসি সভা📰সাতক্ষীরা-২ আসনে আব্দুল আলিমের মনোনয়নের দাবীতে সড়ক অবরোধ করে মশাল মিছিল📰কালিগঞ্জে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু📰সমাজসেবা অফিসার শেখ সহিদুর রহমান নিজের অপকর্ম ঢাকতে, বিভিন্ন ব‍্যাক্তিদের দিয়ে মিথ্যা অভিযোগ

তালার যে মসজিদে নামাজ পড়তে দেখেনি কেউ: সংস্কারের দাবি

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : শুক্রবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২৩
  • ৮৪ সংবাদটি পড়া হয়েছে

মোমিন সাতক্ষীরা: তালা উপজেলার শাহাজাতপুর গ্রামের প্রাচীন আমলের এক গম্বুজ মসজিদটি সংস্কারের অভাবে প্রায় বিলুপ্তির পথে যেতে বসেছে। তবে ৩০০ থেকে ৪০০ বছরের পুরোনো এই মসজিদটিকে বর্তমান প্রজন্ম বা এর আগের কয়েক প্রজন্মের কেউ মসজিদটিতে কোনও মানুষের নামাজ পড়ার কোনও দৃশ্য না দেখলেও প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের অধীনে সংস্কারের দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী। উপজেলার সমীন্তবর্তী এলাকা খেশরা ইউনিয়নের শাহাজাতপুর গ্রামের ৩০০ থেকে ৪০০ বছরের পুরোনো মসজিদের স্তম্ভটি চুন-সুরকি ও ছোট ছোট ইটের তৈরি। এতে একটি গম্বুজ, চারটি স্তম্ভ, একটি দরজা ও দুটি জানালা রয়েছে। স্থানীয়রা জানান, এই এলাকাটিতে এক সময় জঙ্গল ছিল। কোনও জনবসতি ছিল না এখানে। পরবর্তীতে হাপুশাহ্ ও টাপুশাহ্ নামের দু’জন বুজুর্গের আগমন ঘটে এই উপকূলে। দুই বুজুর্গের আগমনের পর এই জঙ্গলে একটি মসজিদ তৈরি হয়। সেখানে তারা আল্লাহ তায়ালার ইবাদত করতেন। ধীরে ধীরে এই অঞ্চলে লোকজনের যাতায়াত শুরু হয় এবং বুজুর্গদের নেতৃত্বে জনবসতি গড়ে ওঠে। পরবর্তীতে তাদের নামের ‘শাহ্’ অংশ অনুসারে জনপদের নাম রাখা হয় শাহজাদপুর। স্থানীরা জানান, বংশ পরম্পরায় মুখোগল্পে শুনে এসেছি, এখানে এক সময় নামাজ হতো, তবে আমার পূর্ব পুরুষদের কেউ এখানে কাউকে নিজ চোখে নামাজ পড়তে দেখেনি। বাহাউদ্দীন মোড়ল নামের আরেকজন জানান, দাদাদের মুখে গল্প শুনেছি কোনও এক সময়ে এখানে খুব জাঁকজমকপূর্ণভাবে নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নাতি ইমাম হাসান ও ইমাম হোসাইনকে ঘিরে বিভিন্ন অনুষ্ঠান পালিত হতো।
স্থানীরা আরোও জানান, দাদাদের মুখে গল্প শুনেছি, সামগ্রিকভাবে এই অঞ্চলটি একটি দ্বীপ ছিল। তৎকালীন সময়ে দু’জন বুজুর্গ এখানে এসে বসবাস শুরু করেন। তাদের নামে গ্রামের নাম হয় শাহজাদপুর। আমার বাবা, দাদারাও বাবা-চাচাদের কাছ থেকে একি গল্প শুনে এসেছেন। তবে কেউ কখনও এখানে কাউকে নামাজ পড়তে দেখেননি। তিনি জানান, সংস্কারের অভাবে মসজিদটি ধীরে ধীরে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। যথাযথ পরিচর্যা করলে পরবর্তী প্রজন্মের কাছেও গল্পটি জমা হয়ে থাকবে। প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের খুলনা বিভাগীয় প্রধান আফরোজা খান মিতা জানান, স্থানটির নাম শুনেছি, তবে এখনো পরিদর্শন করা হয়নি। নামটি তালিকায় রেখেছি। এমন স্থান বাংলাদেশে অনেক রয়েছে। আমরা চাইলেও একযোগে কাজ করতে পারিনা। ধীরে ধীরে কাজ করা হবে।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :

সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতি:

এম এ কাশেম ( এম এ- ক্রিমিনোলজি).....01748159372

alternatetext

সম্পাদক ও প্রকাশক:

মো: তুহিন হোসেন (বি.এ অনার্স,এম.এ)...01729416527

সম্পাদক ও প্রকাশক:

সিনিয়র নির্বাহী সম্পাদক :

© All rights reserved © 2020-2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd