1. nokhatronews24@gmail.com : ajkarsatkhiradarpan darpan : ajkarsatkhiradarpan darpan
  2. install@wpdevelop.org : sk ferdous :
কলারোয়ায় শেখ হাসিনার গাড়ি বহরে হামলা, অস্ত্র ও বিষ্ফোরক দ্রব্য আইনের দুইটি মামলায় সাক্ষ্য দিলেন একজন - আজকের সাতক্ষীরা দর্পণ
সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৭:২৩ অপরাহ্ন
১৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ খবর :
📰সাতক্ষীরায় নতুন এসপি মোঃ আরেফিন জুয়েল’র যোগদান📰বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় সাতক্ষীরায় দোয়া অনুষ্ঠান📰সাতক্ষীরা সদরের খানপুরে পূর্ব শত্রুতার জেল ধরে সাঈদের বাড়িতে আগুন📰সাতক্ষীরায় সড়ক দুর্ঘটনায় প্রভাষক গোলাম আজম নিহত📰ধানের শীষ বিজয়ে ঐক্যবদ্ধ সাতক্ষীরা জেলা বিএনপি, ধানের শীষের বিজয়ে অপার সম্ভাবনা📰ভয় দেখিয়ে নয়, উদারতা দিয়ে মানুষের মন জয় করতে বলেছেন তারেক রহমান: জুয়েল📰কুলিয়ায় নীতি নির্ধারকদের সঙ্গে-নেতৃত্বাধীন অ্যাডভোকেসি সভা📰সাতক্ষীরা-২ আসনে আব্দুল আলিমের মনোনয়নের দাবীতে সড়ক অবরোধ করে মশাল মিছিল📰কালিগঞ্জে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু📰সমাজসেবা অফিসার শেখ সহিদুর রহমান নিজের অপকর্ম ঢাকতে, বিভিন্ন ব‍্যাক্তিদের দিয়ে মিথ্যা অভিযোগ

কলারোয়ায় শেখ হাসিনার গাড়ি বহরে হামলা, অস্ত্র ও বিষ্ফোরক দ্রব্য আইনের দুইটি মামলায় সাক্ষ্য দিলেন একজন

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : রবিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২২
  • ৯২ সংবাদটি পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিনিধি: ২০০২ সালের ৩০ আগষ্ট সাতক্ষীরায় কলারোয়ায় বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গাড়ি বহরে হামলার ঘটনায় অস্ত্র ও বিষ্ফোরক দ্রব্য আইনের দু’টি মামলার সাক্ষ্য গ্রহণের ৮ম দিনে সাক্ষ্য দিয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক এ্যাড. আজহারুল ইসলাম। আগামী ১৭ অক্টোবর সাক্ষ্যগ্রহণের পরবর্তী দিন ধার্য্য করা হয়েছে। রোববার সাতক্ষীরার স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল -৩ এর বিচারক বিশ্বনাথ মন্ডলের আদালতে এ সাক্ষ্যগ্রহণ সম্পন্ন হয়। আদালতের কাঠগড়ায় বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য হাবিবুল ইসলাম হাবিবসহ ৩৯ জন আসামী উপস্থিতি ছিলেন। আসামীপক্ষের আইনজীবী ঢাকা সুপ্রীম কোর্ট বার এ্যাসোসিয়েশানের সাবেক সভাপতি জয়নুল আবেদিন জানান,একই স্বাক্ষীতে ২টা মামলা চলতে পারেনা। হাবিবুল ইসলাম হাবিবকে এই মামলায় ষড়যন্ত্রমুলকভাবে জড়ানো হয়েছে বলে দাবি করেন সুপ্রীম কোর্টেও আইনজিবী। বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের একধিকবার নির্বাচিত সাবেক সভাপতি ও কেন্দ্রীয় বিএনপি’র সহ-সভাপতি এ্যাডঃ জয়নূল আবেদিন, এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আইনজীবি ফোরামের কেন্দ্রীয় নেতা এ্যাডঃ আমিনুল ইসলাম, এ্যাডঃ সগীর হোন লিওন, এ্যাডঃ মিজানুর রহমান, এ্যাডঃ শাহনারা পারভীন বকুল, এ্যাডঃ মাসুদুল আলম দোহা, এ্যাডঃ আনিসুর রহমান রায়হান। সাতক্ষীরা আদালতের সরকারি আইনজীবী আব্দুল লতিফ বলেন, এপর্যন্ত ১১ জন আইনজীবীকে আদালতে স্বাক্ষ্য দিয়েছেন। এ্যাড. আব্দুল লতিফ,পিপি,সাতক্ষীরা আদালত। ২০০২ সালের ৩০ আগষ্ট সকাল ১০টায় তৎকালিন বিরোধী দলীয় নেত্রী বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এক মুক্তিযোদ্ধার ধর্ষিতা স্ত্রীকে দেখতে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে আসেন। সেখান থেকে যশোরে ফিরে যাওয়ার পথে সকাল ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে বিএনপি’র নেতা-কর্মীরা কলারোয়ায় দলীয় অফিসের সামনে একটি যাত্রীবাহি বাস (সাতক্ষীরা-জ-০৪-০০২৯) রাস্তার উপরে আড় করে দিয়ে তার গাড়ি বহরে হামলা চালায়। হামলায় আওয়ামী লীগের ১ ডজন নেতা-কর্মী আহত হন। এঘটনায় করা হামলা মামলায় ২০২১ সালের ৪ ফেব্রুয়ারী তালা-কলারোয়ার বিএনপি দলীয় সাবেক সংসদ সদস্য হাবিবুল ইসলাম হাবিবসহ ৫০ জন নেতা-কর্মীকে চার থেকে ১০ বছর মেয়াদে সাজা প্রদান করেন সাতক্ষীরার চিপ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট হুমায়ুন কবির। এছাড়া গত ১৪ জুন অস্ত্র ও বিস্ফোরক আইনের অপর দুটি মামলায় চার্জ গঠন করা হয়। ১৮.০৯.২২ সাতক্ষীরায় স্ত্রী হত্যার অভিযোগে স্বামীর মৃত্যু দন্ডের রায়। আবু সাঈদ সাতক্ষীরা : সাতক্ষীরায় ৮০ হাজার টাকা যৌতুকের দাবিতে নিজ স্ত্রীকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত করে স্বামী আজগার আলীকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদন্ড কার্যকর করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। রবিবার দুপুরে সাতক্ষীরার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনালের বিচারক এম জি আযম এক জনাকীর্ণ আদালতে এ আদেশ দেন। তবে এসময় আসামী আদালতের কাঠগোড়ায় ছিল না। মৃত্যুদন্ড প্রাপ্ত আসামী আজগার আলী (৫০) সাতক্ষীরা শহরের সুলতানপুরের এন্তাজ সরদারের ছেলে। মামলার বিবরনে জানা যায়, ১৯৯৪ সালে সাতক্ষীরা শহরের সুলতানপুরের এন্তাজ সরদারের ছেলে আজগার আলীর সঙ্গে সদর উপজেলার গোবরদাড়ি গ্রামের আব্দুুল মান্নানের মেয়ে রেহেনা পারভিনের বিয়ে হয়। বিয়ের ছয় মাস যেতে না যেতেই যৌতুকের দাবিতে রেহেনাকে প্রতিনিয়ত নির্যাতন করতো আজগার আলী ও তার পরিবারের সদস্যরা। এক পর্যায়ে বাপের বাড়ি থেকে যৌতুকের ৮০ হাজার টাকা আনতে অপারগতা প্রকাশ করায় ১৯৯৭ সালের ২০ এপ্রিল বাড়িতে রেহেনাকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় নিহতের চাচা শওকত আলী সরদার পরদিন বাদি হয়ে আজগার আলী, তার ভাই রুহুল কুদ্দুসসহ ৫ জনের নাম উল্লেখ করে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলা দায়ের করেন। আদালত আসামীদের বিরুদ্ধে সমন জারির নির্দেশ দেন। ১৯৯৮ সালে আসামী আজগার আলী ও তার ভাই রুহুল কুদ্দুসের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ১০ (ক) ধারায় অভিযোগ গঠণ করা হয়। পরবর্তীতে আসামী রুহুল কুদ্দুস মারা যান। আসামী আজগার আলীও পলাতক থাকেন। মামলার নথি, ১২ জন সাক্ষীর জেরা ও জবানবন্দি পর্যালোচনা শেষে পলাতক আসামী আজগার আলীর বিরুদ্ধে স্ত্রীকে নির্যাতন চালিয়ে হত্যার অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় বিচারক এমজি আযম তাকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদন্ড কার্যকর করার নির্দেশ দেন। আসামী পলাতক থাকায় তার পক্ষে রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব পালন করেন এ্যাড. বসির। রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন বিশেষ পিপি এ্যাড. জহরুল হায়দার বাবু।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :

সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতি:

এম এ কাশেম ( এম এ- ক্রিমিনোলজি).....01748159372

alternatetext

সম্পাদক ও প্রকাশক:

মো: তুহিন হোসেন (বি.এ অনার্স,এম.এ)...01729416527

সম্পাদক ও প্রকাশক:

সিনিয়র নির্বাহী সম্পাদক :

© All rights reserved © 2020-2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd