1. nokhatronews24@gmail.com : ajkarsatkhiradarpan darpan : ajkarsatkhiradarpan darpan
  2. install@wpdevelop.org : sk ferdous :
সাতক্ষীরায় পানির লেয়ার নিচে নেমে যাওয়াই ইরি বোরো ধান চাষীরা বিপাকে - আজকের সাতক্ষীরা দর্পণ
মঙ্গলবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৬:১৬ অপরাহ্ন
১৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ খবর :
📰মহান বিজয়ের মাস শুরু📰ভালুকা চাঁদপুর পূর্ব পাড়া আহলে হাদিস জামে মসজিদের বিষয় নিয়ে আমার জবানবন্দি📰বেগম জিয়ার সুস্থতা ও দীর্ঘায়ু কামনায় কালিগঞ্জে প্রার্থনা📰কালিগঞ্জে দিনদুপুরে গৃহবধূ ও যুবক গুলিবিদ্ধ📰দেবহাটায় দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগ মুক্তি কামনায় দোয়া অনুষ্ঠান📰ফিজিশিয়ান স্যাম্পল বিক্রয়ের অভিযোগে ফার্মেসীকে জরিমানা📰সাতক্ষীরায় তারুণ্য নির্ভর নতুন বাংলাদেশ গঠনে এসো দেশ বদলাই’ শীর্ষক আলোচনা📰সাতক্ষীরা আদালতে নতুন ১৩ জন আইন কর্মকর্তা নিয়োগ📰সাতক্ষীরায় নতুন এসপি মোঃ আরেফিন জুয়েল’র যোগদান📰বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় সাতক্ষীরায় দোয়া অনুষ্ঠান

সাতক্ষীরায় পানির লেয়ার নিচে নেমে যাওয়াই ইরি বোরো ধান চাষীরা বিপাকে

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : রবিবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
  • ৫৮ সংবাদটি পড়া হয়েছে

আজকের সাতক্ষীরা ডেস্ক রিপোর্ট: সাতক্ষীরা জেলাসহ আশপাশের এলাকা প্রাকৃতিক দুর্যোগের সম্মুখীন না হলে আবহাওয়া অনুকুলে থাকলে চলতি মৌসুমে ইরি বোরো ধানের বাম্পার ফলনের আশা রয়েছে। তবে কাঙ্খিত হারে বৃষ্টি না হওয়াই কিছু এলাকায় আবাদী জমির সেচ পাম্পে পানির উঠছে না। লেয়ার নিচে নেমে যাওয়ার কারণে চাহিদা মত কৃষকেরা পানি পাচ্ছেন না। একই সাথে উচু জমিতে ধান রোপন কারী চাষীরা বেশি হতাশ হয়ে পড়েছেন। এ কারণে চলতি মৌসুমে বোরো ইরি ধান উৎপাদনে লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা করছেন চাষিরা। সাতক্ষীরা সদর থানার কাশেমপুর গ্রামের ধান চাষী আব্দুল মোমিন(৪০) জানান এ বছর কয়েক বিঘা জমিতে ইরি ধানের চাষাবাদ করেছি কিন্তু পানি লেয়ার অত্যন্ত নিচে নেমে যাওয়ায় মেশিনে ঠিক মত পানি উঠছে না। বিধায় এ বছর ধানের অবস্থা কি হবে বলা যাচ্ছে না। একই গ্রামের ক্ষুদ্র ধান চাষী ছালাউদ্দীন (৪৫) জানান, এনজিওর কিস্তির ঋণের টাকা নিয়ে ৩ বিঘা জমিতে ধান চাষ করেছি। সার ওষুধ শ্রমিক মজুরির দাম যেভাবে বেড়েছে তাতে করে ধান যদি হয় তা বাড়ি পর্যন্ত আনতে ৫৫ থেকে ৬০ হাজার টাকা প্রায় খরচ দাড়াবে। এ বছর সেচ পাম্পের পানির যে অবস্থা কোনো কারনে যদি ধান না হয় তাহলে ঋণের কিস্তি তো দিতে পারবো না বরং পরিবার নিয়ে সংসার চালানো অসম্ভব হয়ে দাড়াবে। বকচরা গ্রামের ইরি ধান চাষী গোলাম রসুল বলেন এ বছর ইরি ধানে পানি দেওয়া নিয়ে খুবই চিন্তিত হয়ে পড়েছি। ইতিমধ্য আমার সেচ মেশিন কয়েকবার নষ্ট হয়ে গেছে এবং পানি উঠা বন্ধ হয়ে গেছে। পার্শ্ববর্তী স্থানে পানি উঠানোর জন্য আরেকটি নতুন বোরিং করা হচ্ছে। এমন অভিযোগ উপজেলার বহু কৃষকের বলে জানা গেছে। তবে নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার থেকে বেশি জমিতে আবাদ করা হয়েছে। এ জন্য সরকারী প্রণোদনা হিসেবে তিন হাজার ৬ শত সাধারণ কৃষকের মধ্যে উপসী জাতের ব্রি-৬৭, ব্রি-৭৪, ব্রি-৮১, ব্রি-৮৮, ব্রি-৮৯, ব্রি-৯২ ধানের বীজ, ১০ কেজি ডিএপি, ১০ কেজি এমওপি সার ও তিন হাজার প্রান্তিক চাষীদের মাঝে ২ কেজি করে হাইব্রিড জাতের ধানের বীজ প্রদান করা হয়েছে জেলা কৃষি অফিসার বলেন সেচের বিষয়টা তদারকি করেন বিএডিসি।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :

সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতি:

এম এ কাশেম ( এম এ- ক্রিমিনোলজি).....01748159372

alternatetext

সম্পাদক ও প্রকাশক:

মো: তুহিন হোসেন (বি.এ অনার্স,এম.এ)...01729416527

সম্পাদক ও প্রকাশক:

সিনিয়র নির্বাহী সম্পাদক :

© All rights reserved © 2020-2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd