নিজস্ব প্রতিনিধি: জেলা পরিষদের পুকুরের পাড় ঢালাইয়ে দুই ঠিকাদারের পুকুর চুরি,দেখার যেন কেউ নেই। গভীর অনুসন্ধানে জানা যায়,জেলা পরিষদের রাস্তা এবং ঢালাইয়ের বাজেট ১৭ লাখ টাকা। এর মধ্যে ১১ লাখ টাকা গাইডার খরচ বাবদ এবং ০৬ লাখ টাকা ঢালাই বাবদ খরচ। জেলা পরিষদ এলাকার কয়েকজন সাধারন জনগন সাংবাদিকদের বলেন, দুই ঠিকাদার এখানে পুকুর চুরি করেছে। বাজেটের বেশীর ভাগ টাকা দিয়ে পকেট ভরেছে দুই ঠিকাদার। চলমান পুকুর পাড়ের এই রাস্তা ধসে পড়েছে। হয়েছে সরকারী অর্থ বিনষ্ট। জেলা পরিষদের ১১ লাখ টাকার এই বাজেট নিয়েছে ঠিকাদার বাপ্পী গাইডার খরচ বাবদ এবং ০৬ লাখ টাকার বাজেট নিয়েছে ঠিকাদার সিরাজ ঢালাই খরচ বাবদ। তবে চলমান জেলা পরিষদের এই রাস্তা ধসে পড়ার কথা শুনে সাংবাদিকরা ঘটনাস্থলে পৌছে ঘটনার সত্যতা পায়। যার ফুটেজ সংরক্ষিত আছে। এলাকার সচেতন মহল বলেন জেলা পরিষদের পুকুরের গাইড ওয়াল নির্মানের অনিয়ম- দূনীতি দেখার কেউ নাই? দুই ঠিকাদারের পুকুর চুরি”!!! আরোও বলেন সচেতন মহলের প্রশ্ন এর পরও কি দুই ঠিকাদার বাজেট তুলতে পারবেন?
জেলা পরিষদের আশেপাশের কয়েকজন জনসাধরন বলেন জেলা পরিষদে এত ইঞ্জিনিয়ার থাকতেও গাইডার ও ঢালাই রাস্তা কিভাবে ভেগে যায়? এটা অত্যন্ত দু:খজনক বিষয়।
এ বিষয় জানার জন্য গাইডার এর ঠিকাদার বাপ্পীর কাছে মুঠোফোনে কথা বললে তিনি সাংবাদিকদের বলেন আমি পরে ফোন করছি।
আর এক ঠিকাদার সিরাজ এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন গাইডার এর কারণে রাস্তা নষ্ট হয়ে গেছে, গাইডার টা আমার কাজ ছিল না। আমার ঢালাই রাস্তা এটা ঠিক করে দেবো।
ইঞ্জনিয়ার আসিব ইহসান এর কাছে এ বিষয় জানতে চাইলে তিনি বলেন আমার ঠিকাদারদের এখনো কোন বিল দেয় নাই। তিনি কৌশলে বিষয়টি এড়িয়ে যান।
সর্বশেষ জেলা পরিষদের প্রশাসনিক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন ধসে পড়া গাইডার ও রাস্তা পুর্নরায় মেরামত করে দেবেন।
এ বিষয় জানার জন্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের নিকট ফোন করলে তিনি জানান, এ বিষয় আমি কিছুই জানি না আমি ঢাকায় আছি। চলবে……………..?
Leave a Reply